
বিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ২ মে’র মধ্যে ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়ের পদায়ন করা কার্যালয়ে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে তিনি চাকরিতে যোগদান করতে সম্মত নন বলে ধরে নেয়া হবে এবং নিয়োগপত্র বাতিল হবে।
গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর ২ হাজার ১৫৮ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে ৩৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে পিএসসি। গত বছরের ৩১ জানুয়ারি থেকে ৩ মার্চ এবং ৬ থেকে ২১ মার্চ ৩৫তম বিসিএসে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা হয়। পরীক্ষায় ৬ হাজার ১৫ জন প্রার্থী অংশ নিয়েছিল। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় ৫ হাজার ৫৩৩ জন উত্তীর্ণ হয় হয়। এ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয় গত ১৩ জানুয়ারি। এতে ৬ হাজার ৮৮ জন উত্তীর্ণ হন।
২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর ৩৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়, শেষ হয় ১০ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় ওই বছরের ৬ মার্চ। বিধিমালা পরিবর্তন করে ৩৫তম বিসিএস থেকেই প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ১০০ নম্বরের পরিবর্তে ২০০ নম্বর ও সময় এক ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে দুই ঘণ্টা করা হয়। প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশিত হয় ২০১৫ সালের ৮ এপ্রিল। এতে উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ৩৯১ জন। সরকারি চাকরি পেতে ৩৫তম বিসিএসে দুই লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন প্রার্থী আবেদন করেন। এটাই বিসিএসের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রার্থী ছিল। ২০১৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ৩৫তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি।