
রায়ে দোষী সাব্যস্ত হলে প্রধানমন্ত্রীত্ব হারাতে পারেন নওয়াজ শরিফ। আর খালাস পেলে তিনি কঠিন একটা পথ অতিক্রম করবেন যা রাজনীতিতে তাকে সুবিধাজনক অবস্থায় এনে দেবে।
এর আগে ২০১২ সালে ইউসুফ রাজা গিলানিকে আদালত অবমাননা মামলায় প্রধানমন্ত্রীর পদে অযোগ্য ঘোষণা করেছিলেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। পাকিস্তানের বিরোধীদলগুলো আশা করছে, নওয়াজ শরিফের বেলায়ও তাই হবে। পারিবারিক দুর্নীতির কারণে আদালত তাকে প্রধানমন্ত্রীর পদে অযোগ্য ঘোষণা করবেন।