করোনা মহামারির মধ্যে রমজান আন্তর্জাতিক সংহতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। কভিড-১৯ মহামারি কাটিয়ে উঠতে এবং জননিরাপত্তা পুনরুদ্ধারে মুসলিম সম্প্রদায়ের এই রোজা প্রয়োজনীয় ভুমিকা রাখবে বলে আশা দেশটির।
অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা একটি বার্তায় দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, রমজানের সময় রোজা রাখার অর্থ জনগণের হৃদয়কে আরো কাছাকাছি নিয়ে আসা এবং প্রয়োজনে প্রতিবেশীদের প্রতি সংহতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধি করা।
কভিড -১৯-এর বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী লড়াইয়ে এই বছরের রমজান বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। মন্ত্রণালয় ভাইরাসটির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রথম সারিতে সকল স্বেচ্ছাসেবী, চিকিৎসা কর্মী ও শ্রমিকদের সহায়তা করার জন্য ধন্যবাদ জানায়।
২০০৪ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়া রমজানে ইসলামিক দেশগুলির রাষ্ট্রদূতদের জন্য সূর্যাস্তের সময় প্রতিদিন ইফতার ও নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে এ বছর বাৎসরিক এই অনুষ্ঠান আযোজনের সম্ভাবনা কম।
সূত্র- কেবিএস ওয়ার্ল্ড।