ঘূর্ণিঝড় তিতলির কোনো প্রভাব পড়বে না সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকায়। তবে বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে হালকা বা মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সাতক্ষীরা আবহাওয়া অধিদফতরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী রিপন জাগো নিউজকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সকাল থেকে এখনো পর্যন্ত আকাশ স্বাভাবিক রয়েছে। তবে বুধবার দুপুরের পর থেকে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। যা চলে গভীর রাত পর্যন্ত।
এদিকে আজ দুপুর নাগাদ বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘তিতলি’ উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানতে পারে এমন আশঙ্কায় আগে থেকেই সাতক্ষীরায় পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন।
বুধবার সন্ধ্যায় জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় জানানো হয়, দুর্যোগ মোকাবেলায় উপকূলীয় এলাকা আশাশুনি উপজেলায় ১ হাজার ৫শ ও শ্যামনগর উপজেলায় ২ হাজার ১শ সিপিপি সদস্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে মেডিকেল টিমও। জেলা ও উপজেলাতে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম।
এছাড়া উপকূলীয় এলাকার সকল মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকা নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যেতে বলা হয়ছে।