নোটিশে মুসার নিজের ও তার স্ত্রীর এবং মুসার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের অর্জিত যাবতীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি, দায়-দেনা, আয়ের উৎস ও তা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিশনে দাখিল করতে বলা হয়।
নির্ধারিত সময়ের চেয়ে আরো সাত কার্যদিবস সময় বাড়িয়ে নেন মুসা। এরপর কমিশনের দেওয়া বর্ধিত সময়ের মধ্যে তিনি এ সম্পদ বিবরণী দাখিল করেছেন।
সূত্র জানায়, সুইস ব্যাংকে আটকে থাকা ‘সাত বিলিয়ন ডলার’ অনুসন্ধান করতে গিয়ে মুসার আরো পাঁচ বিলিয়ন ডলারের তথ্য পেয়েছে দুদক। অর্থাৎ প্রিন্স মুসার মোট ১২ বিলিয়ন ডলার সুইস ব্যাংকে জব্দ রয়েছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা।
ওই অর্থ ছাড়াও গাজীপুর ও সাভারে মুসার নামে বিভিন্ন দাগে প্রায় ১২শ’ বিঘা সম্পত্তি রয়েছে। খাতা-কলমে ওই জমির মালিক তিনি। ১৯৭২-৭৩ সালে ওই সম্পত্তি ক্রয় করা হয়। এর বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১২০০ কোটি টাকার উপরে।
অধিকাংশ সময় মুসা দেশের বাইরে থাকায় এসব সম্পত্তির খাজনা পরিশোধ করে নামজারি করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে তিনি জমিগুলো পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছেন।