দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক লড়াই করার অঙ্গীকার করে সাধারণ মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন কেজরিওয়াল ও তাঁর দল আম আদমি পার্টি।
মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই কেজরিওয়াল দিল্লির জনতাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দুর্নীতিবাজদের হাতেনাতে ধরতে সরকারকে সহায়তা করতে হবে। তথ্যপ্রমাণসহ দুর্নীতিবাজদের ধরিয়ে দিতে পারলে নেওয়া হবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। এর পর থেকে পড়ে গেছে এই ক্যামেরা কেনার ধুম।
বিক্রেতারা জানান, বাজারে নানা ধরনের গোপন ক্যামেরা পাওয়া যায়। অডিও ও ভিডিও রেকর্ডিংয়ের মানের ওপর ভিত্তি করে এসব গোপন ক্যামেরার দাম ৪০০ থেকে ৩০ হাজার রুপি পর্যন্ত হয়।
তবে ক্রেতাদের কাছে কলম, বোতাম, চাবির রিং, পেন ড্রাইভ এমনকি রোদ চশমার ভেতর লুকানো গোপন ক্যামেরার কদরই বেশি। এগুলোর দামও মোটামুটি নাগালের ভেতর। ভারতীয় মুদ্রায় ৪০০ থেকে পাঁচ হাজার রুপির মধ্যে এসব ক্যামেরা কেনা যায়।
পালিকা বাজারের ইলেকট্রনিক সামগ্রী বিক্রেতা শচীন দত্ত জানান, কিছুদিন আগে দিনে গড়ে ১৫ থেকে ২০টির মতো গোপন ক্যামেরা বিক্রি হতো। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পর এখন দিনে প্রায় ৪০টির মতো গোপন ক্যামেরা বিক্রি হচ্ছে। ছেলে-বুড়ো সব বয়েসের মানুষ এসব ক্যামেরা কিনছেন বলে জানান তিনি।