জাতিসংঘের নিয়মিত সংবাদ-সম্মেলনে আবারও উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুনের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিকের কাছে বাংলাদেশ ইস্যুতে প্রশ্ন করা হয়।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বান কি-মুনের চিঠি পাঠানোর ইস্যুটি নিয়ে জানতে চাওয়া হয় ডুজাররিকের কাছে। এখানে সেই অংশটুকু উপস্থাপন করা হলো:
মুখপাত্র: আমি চিঠির বিষয়টি দেখব। দেখি আমরা চিঠিটির ব্যাপারে আপনাকে কি জানাতে পারি। এসব চিঠির ক্ষেত্রে আদর্শ পদ্ধতি হচ্ছে, যদি এ ধরনের কোন চিঠি থাকে, সেটি এখানকার স্থায়ী মিশনের মাধ্যমে পাঠানো হয় এবং তারপর স্থায়ী মিশন পুনরায় চিঠিটিকে রাজধানীতে পুনঃপ্রেরণ করে।
প্রশ্ন: চিঠিটি থেকে উদ্ধৃত করে তারা বলছেন, শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের অবদানের জন্য জাতিসংঘ মহাসচিব শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। কেউ কেউ মনে করেন, এটি জাতিসংঘকে এক ধরনের কঠিন অবস্থায় ফেলেছে। বেশ প্রয়োজনীয় শান্তিরক্ষা মিশনের জন্য ধন্যবাদ দেয়া এবং একই সঙ্গে সড়কে সহিংসতার জন্য কাউকে দায়ী করার চেষ্টা- এ দুটি বিষয়ের মধ্যে কি ধরনের সামঞ্জস্য রয়েছে?
মুখপাত্র: আমার মনে হয়, আপনি এ দুটিই করতে পারেন। তবে আপনার জন্য আমি চিঠির বিষয়টি দেখব।