হুকুমের আসামি হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী মোফাজ্জাল হোসেন চৌধুরী মায়া। বলেছেন, সারা দেশে প্রতিটি বোমা হামলার ঘটনায় হুকুমের আসামি হবেন খালেদা জিয়া। আর হুকুমের আসামি হিসেবেই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
আজ সকালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনে ছাত্র-শিক্ষক ও অভিভাবকদের এক মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে গতকাল সংসদে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সারা দেশে সহিংসতার ঘটনায় খালেদা জিয়ার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেলে বিচারের আওতায় এনে তার শাস্তি দেয়া হবে। মহানগর আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা সুরঞ্জিন সেন গুপ্ত বলেছিলেন- ‘বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, কিন্তু শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না’। খালেদাকে জানাতে চাই- দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি (শেখ হাসিনা) যা করা দরকার, তার সবই করবেন। কেউ পার পাবে না। এ সময় তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘গত কয়েকদিনের হরতাল-অবরোধে যারা তাণ্ডব চালিয়েছে, তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে। খালেদা জিয়াকে ডাইনি, মিথ্যাবাদী, ভণ্ড আখ্যায়িত করে মায়া বলেন, ‘তার সঙ্গে কোন আলোচনা হতে পারে না, হবে না। কারণ দেশের উন্নতি হোক তা তিনি চান না। এজন্য তিনি এসএসসি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষায় বাধা সৃষ্টি করছেন। আগামী প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের এগিয়ে যেতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছেন। ত্রাণমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সালের আগে কোন নির্বাচন হবে না। আর ওই নির্বাচনও হবে শেখ হাসিনার অধীনেই। বোমা হামলা করে, মানুষ পুড়িয়ে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। বোমা মেরে ক্ষমতায় যাওয়া গেলে তো একসময় দেশের প্রতিটি মানুষই ১-২টি করে বোমা নিজের কাছে রাখবে। নগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল হক সবুজের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন- নগর আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. দীলিপ রায়, দপ্তর সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মিলন প্রমুখ।
আজ সকালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনে ছাত্র-শিক্ষক ও অভিভাবকদের এক মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে গতকাল সংসদে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সারা দেশে সহিংসতার ঘটনায় খালেদা জিয়ার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেলে বিচারের আওতায় এনে তার শাস্তি দেয়া হবে। মহানগর আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা সুরঞ্জিন সেন গুপ্ত বলেছিলেন- ‘বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, কিন্তু শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না’। খালেদাকে জানাতে চাই- দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি (শেখ হাসিনা) যা করা দরকার, তার সবই করবেন। কেউ পার পাবে না। এ সময় তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘গত কয়েকদিনের হরতাল-অবরোধে যারা তাণ্ডব চালিয়েছে, তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে। খালেদা জিয়াকে ডাইনি, মিথ্যাবাদী, ভণ্ড আখ্যায়িত করে মায়া বলেন, ‘তার সঙ্গে কোন আলোচনা হতে পারে না, হবে না। কারণ দেশের উন্নতি হোক তা তিনি চান না। এজন্য তিনি এসএসসি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষায় বাধা সৃষ্টি করছেন। আগামী প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের এগিয়ে যেতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছেন। ত্রাণমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সালের আগে কোন নির্বাচন হবে না। আর ওই নির্বাচনও হবে শেখ হাসিনার অধীনেই। বোমা হামলা করে, মানুষ পুড়িয়ে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। বোমা মেরে ক্ষমতায় যাওয়া গেলে তো একসময় দেশের প্রতিটি মানুষই ১-২টি করে বোমা নিজের কাছে রাখবে। নগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল হক সবুজের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন- নগর আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. দীলিপ রায়, দপ্তর সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মিলন প্রমুখ।