বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন জাতীয় সংলাপের প্রস্তাবক ড. কামাল হোসেন সম্পর্কে মেনন বলেছের, এটা তার এক ধরনের বিলাসিতা। সম্ভবত এবার শীতে বিদেশে তার কোনো ব্রিফ নাই। তাই দেশের মধ্যে কিছু একটা করা যাতে দেশবাসীর কিছু মনোযোগ পাওয়া যায়। ক’দিন পরে তাকে দেশে পাওয়া যাবে না, এটা নিশ্চয়ই করে বলা যেতে পারে। গায়ে মানে না আপনি মোড়ল এই ব্যক্তিরা তাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশে আগুনে পোড়া মানুষগুলো সম্পর্কে একেবারেই নীরব, যেন বর্তমান সংকটে এর কোনো ভূমিকা নাই। এর কারণ একটাই, দেশের গরিব মানুষগুলোর প্রতি এদের কোনো দায়িত্ব নাই। তা না হলে প্রথমে তারা এই আগুন-সন্ত্রাস বন্ধ করতে বলতেন।মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন, খাদ্যমন্ত্রী জননেতা কামরূল ইসলাম, মোস্তফা আলমগীর রতন, শেখ সিকান্দার আলী, জাহিদুল ইসলাম টিপু, মুর্শিদা আখতার নাহার, মাহফুজা কানন, মিনু চৌধুরী, পলি বেগম, তাছলিমা, জোহরা জেবিন, মিনু রহমান, হাসিনা পারভীন প্রমুখ।
রাশেদ খান মেনন বলেন, “রাজনীতিতে হেরে গিয়ে বেগম জিয়া এখন সন্ত্রাসের ওপর নির্ভর করেছেন। সেখান থেকে বেরিয়ে না আসা পর্যন্ত বর্তমান পরিস্থিতির কোনো সমাধান নাই।”
কামরুল ইসলাম বলেন, “খালেদা জিয়ার নির্দেশে যে হামলা চলছে, তার হাত থেকে শিশুসহ মুরগির বাচ্চারাও রেহাই পাচ্ছে না।”
তিনি বলেন, “নির্বাচন তাদের মুখ্য বিষয় নয়। খালেদা জিয়া ও তারেকের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের জন্যই তারা এসব কাজ করছেন।”
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে কামরুল ইসলাম বলেন, “১৫ লাখ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেন আপনারা। জনতা রাস্তায় নামলে পালাবার পথ খুঁজে পাবেন না।”




