কলকাতার জনপ্রিয় নায়িকা ও যাদবপুরের সংসদ সদস্য মিমি চক্রবর্তী। করোনায় কারণে এবার একসঙ্গে জোট হয়ে ইফতার আর সম্ভব হচ্ছে না। রাজপুর আর সোনারপুর এলাকার যে সব মানুষের সঙ্গে গত বছরও একসঙ্গে বসে ইফতার করেছিলেন তাদের কাছে পৌঁছে গেলেন মিমি।
জানা গেছে, প্রায় ২০০ টি পরিবারের কাছে ইফতার সামগ্রী পাঠিয়েছেন মিমি। সেই সঙ্গে প্রথমবারের মতো কোনও সাংসদ লাইভ স্ট্রিমিং-এ তার এলাকার মানুষদের সঙ্গে কথা বললেন।
মিমি বলেছেন, ‘প্রত্যেকবার রমজানের সময় ওই এলাকার মানুষের কাছে পৌঁছে যাই। কথা বলি। একসঙ্গে খাই। রমজান আসতেই মনে হচ্ছিল, কী করি? আমার দক্ষ অফিসের টিম প্রস্তুত হয়ে গেল। ইফতারের সামগ্রী পাঠালাম আর তাদের ফোনে বা ল্যাপটপে সরাসরি অসুবিধের কথা জানতে পারলাম’।
করোনার শুরু থেকেই সরব মিমি। কখনও বা ‘চা কাকু’-র মতো মানুষের সারা জীবনের দায়িত্ব নিচ্ছেন তিনি। লাঙলবেড়িয়া গোবিন্দপুরের কাছে আনন্দ ঘর ফাউন্ডেশনে এর কিছু বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু এবং এইচআইভি পজিটিভ শিশুদের মুখে নববর্ষের দিনে হাসি ফুটিয়েছিলেন নায়িকা।
এছাড়া নববর্ষে মোট ১২০ জন শিশুর জন্য জামাকাপড় ও খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন তিনি।