মায়রে সঙ্গে কথা বলতে চান মুফতি হান্নান

SHARE

মায়রে সঙ্গে মোবাইলে কথা বলতে চান কাশমিপুর কারাগারে ফাঁসরি সলেে মৃত্যুদণ্ড র্কাযকররে অপক্ষোয় থাকা মুফতি হান্নান।

বুধবার সকালে মুফতি হান্নানরে সঙ্গে পরবিাররে চার সদস্যরে সাক্ষাত শষেে তার বড়ভাই আলি উজ্জামান কারা ফটকরে সামনে সাংবাদকিদরে একথা জানান।

আলি উজ্জামান বলনে, মুফতি হান্নান সবার কাছে দোয়া চয়েছেনে। মাকে সালাম জানয়িছেনে, তার কাছে দোয়া চয়েছেনে।

তনিি আরো বলছেনে, যে কদনি হায়াত আছে ওই কদনিই বঁেচে থাকব। দোয়া করবনে আল্লাহ তায়ালা যনে আমাকে নাজাত দান করনে, হফোজত করনে এবং ঈমানরে সঙ্গে যনে মৃত্যুবরণ করতে পার।ি আমাকে মথ্যিা মামলায় জড়তি করে এ অবস্থায় দাঁড় করানো হয়ছে।ে

আলউিজ্জামান বলনে, মুফতি হান্নানরে ফাঁসি র্কাযকর করা হলে তার লাশ গ্রামরে বাড়তিে পারবিারকি গোরস্থানে দাফন করতে চান। কারা র্কতৃপক্ষকে তনিি এ দাবি জানয়িছেনে।

কারা র্কতৃপক্ষ বষিয়টি র্ঊদ্ধতন র্কমর্কতাদরে সঙ্গে আলোচনা করে তাদরে সদ্ধিান্ত জানাবনে বলে তাদরে জানয়িছেনে।

মুফতি হান্নান তার সন্তানদরে প্রতি লক্ষ্য রাখতে ভাইকে অনুরোধ করছেনে এবং সবার সঙ্গে তাদরে মলিমেশিে থাকতে বলছেনে।

তার মায়রে সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছে প্রকাশ করলে কারা র্কতৃপক্ষ তার মোবাইল নম্বর রখেে দয়িে বলছেনে, র্কতৃপক্ষরে সঙ্গে আলোচনা করে সম্ভব হলে মায়রে সঙ্গে হান্নানকে কথা বলয়িে দবেনে।

মুফতি হান্নান তার স্ত্রীকে বলনে- যে মামলায় তাকে ফাঁসি দয়ো হচ্ছে এটা মথ্যিা মামলা। তাকে মথ্যিা মামলায় ফাঁসানো হয়ছে।ে এসময় তনিি তার পরবিাররে সবাইকে ধর্য্যৈ ধরতে বলনে।

স্বামীর সঙ্গে সাক্ষৎ শষেে কারা ফটকে তার স্ত্রী জাকয়িা পারভীন সাংবাদদিরে এসব কথা বলনে।

বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দকিে মুফতি হান্নানরে স্ত্রী জাকয়িা পারভীন রুমা, দুই ময়েে নাজনীন খানম ও নশিি খানম এবং তার বড় ভাই আলী উজ্জামান কারাগারে এসে পৌছায়।

পরে সকাল ৭ টার দকিে কারা কতৃপক্ষ তাদরে সাক্ষাতরে সুযোগ করে দয়ে। ৮টার দকিে তারা কারাগার থকেে বরে হয়ে গ্রামরে বাড়ি কোটালীপাড়ার উদ্দশ্যেে রওয়ানা হয়।

মঙ্গলবার রাত ৯টার দকিে পরবিাররে চার সদস্য তাদরে গ্রামরে বাড়ি গোপালগঞ্জরে কোটালপিাড়া থানার হরিন এলাকা থকেে কারাগাররে উদ্দশেে রওনা দনে।