এর মধ্যে একজন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের নাতি ফারাজ হোসেন। অন্য দুজনের একজন ঢাকার একটি আর্ট গ্যালারির সাবেক প্রধান ইশরাত আখন্দ, অন্য জন ল্যাভেন্ডারের মালিকের নাতনী অবিন্তা কবীর।
শনিবার সকালে জিম্মিদের উদ্ধারে কমান্ডো অভিযানের পর দুপুরে আইএসপিআরের সংবাদ সম্মেলনে শুধু ২০ জন বিদেশির মৃত্যুর তথ্যই জানানো হয়।
তবে ফারাজ, অবিন্তা ও ইশরাতের পরিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
লতিফুর রহমানের মেয়ে সিমিন হোসেনের দুই ছেলের মধ্যে ফারাজ সবার ছোট।
ট্রান্সকম কনজ্যুমার প্রডাক্টসের বিপণন কর্মকর্তা সৈয়দ মাহমুদ তাহনুন ইশতিয়াক রিয়াদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “দুই ভাইয়ের মধ্যে ফারাজ ছিল ছোট। অত্যন্ত চঞ্চল ছিল ছেলেটি। ফারাজ ট্রান্সকম গ্রুপে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজও করেছিল।”
শুক্রবার রাতে নিজে গাড়ি চালিয়ে গুলশানের ওই ক্যাফেতে ফারাজ গিয়েছিলেন বলে জানান রিয়াদ।
ডেএক্সওয়াই ইন্টারন্যাশনালের মানব সম্পদ বিভাগের পরিচালক ইশরাত ইনস্টিটিউট অফ এশিয়ান ক্রিয়েটিভসে ছিলেন। তিনি গ্রামীণফোন ও ওয়েস্টিন হোটেলেও কাজ করেছিলেন।
অবিন্তা কবিরের দাদা মনজুর মোরশেদ সুপার স্টোর ল্যাভেন্ডারের মালিক।