ইমারত হোসেন ইমু
তিন দিন ধরে ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে দাবাদাহ শুরু হয়েছে। প্রচন্ড গরমে তরমুজ খেতে কার না ভালো লাগে! এইবার তরমুজের ফলনও ভালো হয়েছে।
এখন সচেতন ব্যক্তিরা আগের মতো আর মৌসুমী ফল ক্রয় করেন না। এর মূল কারন হলো ফলে কেমিক্যাল মিশায় বলে। কেমিক্যাল মিশিয়ে ফলকে আকর্ষনীয় করে তোলে এবং নষ্ট হয় না সহজে। ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও সাধারন মানুষ কেমিক্যাল মিশানো ফল খেয়ে পেটের পিড়াসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। কখনো কখনো এই কেমিক্যাল মিশানো ফল খেয়ে মৃত্যু হয়। গতকাল তরমুজ খেয়ে অভিনেত্রী কহিনুর কেয়াসহ দেড় শতাধিক হাসপাতালে ভর্তি। অভিনেত্রী কহিনুর কেয়ার সাথে কথা হলে তিনি জানান- রাতে তরমুজ খেয়ে তখনই হাসপাতালে ভর্তি হন। তবে তিনি এখনো পুরো সুস্থ্য নন। ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আরো দেড় শতাধিক ভর্তি আছেন। সবারই অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা, বমি, মাথা ও পেট ব্যাথা। ডাক্তার শাহরীন ফেরদৌস বলেন এই ফুড পয়জনিং থেকে মৃত্যুও হতে পারে। তাই তরমুজ খেতে হলে আরো বেশি সচেতন হতে হবে।