জোড়া খুনের দায়ে একজনকে ফাঁসি দিয়েছে পাকিস্তান। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত ওই ব্যক্তি যখন অভিযুক্ত হন তখন তার বয়স ছিল ১৫ বছর।
এছাড়া স্বীকারোক্তি নেওয়ার সময় তার ওপর নির্যাতন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করছেন মানবাধিকার কর্মীরা।
১৯৯২ সালে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী ওই ব্যক্তিকে জোড়া খুনের দায়ে আইনের আওতায় আনা হয়। তখন তার বয়স ছিল ১৫ বছর।
অ্যাক্টিভিস্টরা এই ফাঁসির ঘটনাকে ‘লজ্জাজনক’ আখ্যা দিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা রিপ্রিভ এর পরিচালক মায়া ফোআ বলেছেন পাকিস্তানের বিচার ব্যবস্থার জন্য আজকের দিনটি সত্যই লজ্জার।
তিনি আরো বলেন “আদালত তার আইনজীবীদের কয়েকটি দিন সময় মঞ্জুর করেননি। সে সময়টা পেলে তার আইনজীবীরা তথ্য প্রমাণ হাজির করতে পারতো যার ফলে বাহাদুর দোষী নয় সেটা প্রমাণিত হতো।”
রিপ্রিভ বলছে মাত্র দুইজন প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্য গ্রহণের ভিত্তিতে অভিযুক্ত করা হয়। যদিও ওই দুই ব্যক্তি পরে তাদের বক্তব্য প্রত্যাহার করে এই বলে যে তাদেরকে নির্যাতন করা হয়েছিল।-বিবিসি