ডায়ানার জীবন নিয়ে গাল গ্যাদত

SHARE

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরের সময়টায় কেমন ছিল প্রিন্সেস ডায়ানার জীবন, তাঁর খানিক ইঙ্গিত পাওয়া যাবে ’ওয়ান্ডার ওম্যান ১৯৮৪’ ছবিতে। ছবির ভেতরের সেই কাহিনি একরকম মুখ ফসকেই বলে ফেলেছেন অভিনেত্রী ও প্রযোজক গাল গ্যাদত।

বিশ্বযুদ্ধের প্রায় ৬৬ বছর পরের কাহিনি নিয়ে পেটি জেনকিনস যে ছবি বানিয়েছেন, সেখানে দেখা যাবে ইসরায়েলি অভিনেত্রী গাল গ্যাদতকে। ২০০৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতা থেকে মডেল ও পরে টেলিভিশনে অভিনয় শুরু করেছিলেন এই তারকা। ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস সিরিজের চতুর্থ ছবি দিয়ে বড় পর্দায় যাত্রা শুরু করেন। ২০১৭ সালে ওয়ান্ডার ওম্যান ছবিতে নারী সুপারহিরো হিসেবে তাঁকে পেয়ে হলিউডপ্রেমীদের আহ্লাদের শেষ ছিল না। এরপর শুরু হয় ওয়ান্ডার ওম্যান ১৯৮৪ ছবিটির জন্য অপেক্ষা।

গ্যাদত ট্রিপল নাইন ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অস্কারজয়ী তারকা কেট উইন্সলেটের সঙ্গে। সেখানে তাঁকে দেখা যায় একজন মোহময়ী রুশ মাফিয়া হিসেবে। চরিত্রের খাতিরে প্রথমবার তাঁকে অমন আবেদনময়ী নারীর চরিত্রে দেখা যায়। তবে তাঁর স্বপ্ন ছিল গার্ডিয়ানস অব দ্য গ্যালাক্সির মতো কোনো ছবির সুপারহিরো হবেন। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়ে যায় সুপারহিরো হওয়ার সুযোগের মধ্য দিয়ে। গ্যাদতকে নিয়ে ‘ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান: ডন অব জাস্টিস’ নির্মাতা জ্যাক স্নাইডার মন্তব্য করেছিলেন, ‘“ওয়ান্ডার ওম্যান”-এর সব গুণ আছে গ্যাদতের ভেতর। একই সঙ্গে রূপবতী, শক্তিশালী, নম্র ও আকর্ষণীয়। আবার প্রয়োজনে ভয়ংকর হয়ে উঠতেও পারেন।’ এই গুণগুলোর সঙ্গে ওয়ান্ডার ওম্যান-এ যুক্ত হয়েছে গল্পকারের ক্যারিশমা। বাস্তব জীবনেও গ্যাদত এক ওয়ান্ডার ওম্যান।