বাংলাদেশ ডেস্ক:
বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেন ও মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূত আজ বিকেলে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে পৃথকভাবে তাদের পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদিন জানান, পরিচয়পত্র পেশকারী রাষ্ট্রদূতরা হচ্ছেন- স্পেনের অ্যালভারো ডি সালাস জিমেনেজ ডি এজিয়ারাতে এবং মালদ্বীপের আইশাথ শান শাকির।
রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে শত্রুতা নয়।’ এ নীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশ ও স্পেনের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, সংস্কৃতি ও শিক্ষা ক্ষেত্রে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামী দিনগুলোতে এ সম্পর্ক আরো জোরদার হবে বলে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন। তিনি উভয় দেশের মধ্যে নিয়মিতভাবে উচ্চ পর্যায়ে সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলাদেশ বিশ্বমানের ওষুধ, বস্ত্র, সিরামিক পণ্য, পাট ও পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন করছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি স্পেনের বিনিয়োগকারীদের এদেশে আরো বিনিয়োগে উৎসাহিত করার জন্য রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহ্বান জানান।
এর আগে মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দুই বন্ধুপ্রতিম দেশই জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাবের শিকার।
রাষ্ট্রপতি মালদ্বীপে বাংলাদেশের জনশক্তি নিয়োগে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বর্তমানে দেশটিতে ৮০ হাজার বাংলাদেশী কাজ করছে।
রাষ্ট্রদূতরা আবদুল হামিদকে বলেন, আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারে তারা প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবেন। বাংলাদেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে তারা তাদের দায়িত্ব পালনকালে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে পৌঁছলে তাদেরকে রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্ট পৃথকভাবে গার্ড অব অনার প্রদান করে। বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেন ও মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূত আজ বিকেলে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে পৃথকভাবে তাদের পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদিন জানান, পরিচয়পত্র পেশকারী রাষ্ট্রদূতরা হচ্ছেন- স্পেনের অ্যালভারো ডি সালাস জিমেনেজ ডি এজিয়ারাতে এবং মালদ্বীপের আইশাথ শান শাকির।
রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে শত্রুতা নয়।’ এ নীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশ ও স্পেনের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, সংস্কৃতি ও শিক্ষা ক্ষেত্রে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামী দিনগুলোতে এ সম্পর্ক আরো জোরদার হবে বলে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন। তিনি উভয় দেশের মধ্যে নিয়মিতভাবে উচ্চ পর্যায়ে সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলাদেশ বিশ্বমানের ওষুধ, বস্ত্র, সিরামিক পণ্য, পাট ও পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন করছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি স্পেনের বিনিয়োগকারীদের এদেশে আরো বিনিয়োগে উৎসাহিত করার জন্য রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহ্বান জানান।
এর আগে মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দুই বন্ধুপ্রতিম দেশই জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাবের শিকার।
রাষ্ট্রপতি মালদ্বীপে বাংলাদেশের জনশক্তি নিয়োগে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বর্তমানে দেশটিতে ৮০ হাজার বাংলাদেশী কাজ করছে।রাষ্ট্রদূতরা আবদুল হামিদকে বলেন, আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারে তারা প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবেন।
বাংলাদেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে তারা তাদের দায়িত্ব পালনকালে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন। এ সময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে পৌঁছলে তাদেরকে রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্ট পৃথকভাবে গার্ড অব অনার প্রদান করে।