কাতারে উটের গর্জনে ঘুম হারাম ইংলিশ ফুটবলারদের

SHARE

ক্লাব ফুটবলে ছিলেন ফর্মের তুঙ্গে। সাদিও মানে তাই আশা করেছিলেন কাতার বিশ্বকাপে জাতীয় দলের জার্সিতে দারুণ কিছু করে দেখাবেন। কিন্তু তার সেই স্বপ্ন বিশ্বকাপ শুরুর আগেই শেষ হয়ে গেল চোটে পড়ায়।
মধ্যপ্রাচ্যের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচের সাতদিন আগেই দোহায় চলে আসে ইংল্যান্ড ফুটবল দল। কিন্তু কাতারে প্রথম রাতটাই এমন হবে ভাবতেও পারেননি হ্যারি কেইনরা।
স্থানীয় ‘সুক আল ওয়াকরা’ হোটেলে আগামী এক মাসের জন্য উঠেছে ইংল্যান্ডের ৯৫ সদস্যের বিশ্বকাপ বহর। দোহা থেকে ১২ মাইল দূরে সবুজ মরূর বুকে বিলাসবহুল এই সাততারা রিসোর্টের একদিকে আরব সাগর, অন্যদিকে মরুভূমি। এমন নির্জনতার মধ্যেও বিশ্রাম হলো কোথায়?
নিরীহ একজোড়া উটের নৈশকালীন গর্জনে সর্বনাশ। ব্রিটিনের ডেইলি স্টার জানাচ্ছে রিসোর্টের বাইরে সমুদ্রতটের আস্তাবলে বেঁধে রাখা উটযুগলের গগন ফাটানো গর্জনে সারা রাত এক ফোঁটাও ঘুমোতে পারেননি ইংলিশ ফুটবলাররা। ভোর পর্যন্ত বিছানায় বসেই কাটাতে হয়েছে তাদের!
ওই উট দু’টি নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে রেখেছে ইংলিশ ফুটবলাররা।
কাতার বিশ্বকাপে ‘বি’ গ্রুপে ইংল্যান্ডের সঙ্গে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট, ওয়েলস ও ইরান। বলা হচ্ছে দলটি সহজেই প্রি কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে যাবে। সোমবার বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে প্রতিপক্ষ গ্রুপের দুর্বলতম ইরান।